ইউক্রেন ইস্যু নিয়ে রাশিয়া ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে সর্বশেষ বৈঠকে কোনো ফল হয়নি। এরপর দু’পক্ষের মধ্যে এক ধরনের রণপ্রস্তুতি দেখা যাচ্ছে। এই যুদ্ধ যুক্তরাষ্ট্র বা ন্যাটোর সাথে সরাসরি রাশিয়ার হবে না। তবে ইউক্রেনকে যুক্তরাষ্ট্র্র ও ন্যাটো এমনকি ইউরোপীয় ইউনিয়নের দেশগুলোও সব ধরনের সহায়তা করবে। মস্কো হুঁশিয়ার করে দিয়ে বলেছে, ডনবাসে পশ্চিমের উনকানি ও রাশিয়ানদের ওপর হামলা সহ্য করা হবে না। রাশিয়ার প্রতিরক্ষামন্ত্রী সের্গেই শোইগু সতর্ক করে দেন যে, বেসরকারি মার্কিন সামরিক সংস্থাগুলো পূর্ব ইউক্রেনে রাসায়নিক উপাদান ব্যবহার করে উসকানির পরিকল্পনা করছে। পেন্টাগন রুশ মন্ত্রীর এই বক্তব্য ‘মিথ্যা’ অভিহিত করে অভিযোগ অস্বীকার করেছে। তবে এটি হতে পারে ইউক্রেনে আক্রমণের বড় একটি অজুহাত।